আম্মা বাজার করতে গেলে সবসময় আমাকে নিয়ে যায়। না, কোন বিশেষ উদ্দেশ্য নাই। আই এম দ্যা মাসল সি ইজ দ্যা ব্রেইন, দ্যাটস ইট!
তো পাইকারি মুদি দোকানে সব সদাই কিনে হিসাব করে দোকানদার বললো 'আন্টী তিন হাজার আটশ পঞ্চাশ টাকা আসছে।'
আম্মাঃ কি বলো, পাইকারী দোকানে আসছি খুচরা কি হিসাব দাও? তিন হাজার আটশ পঞ্চাশ কি আবার?? সমান সমান করে দাও!
দোকানদার ছেলে লজ্জা পেয়ে বললো আচ্ছা আন্টি আপনি সমান সমানই দেন। পঞ্চাশ কম তিন হাজার আটশ দ্যান।
আম্মাঃ আরেহ! সমান সমান মানে আমি বুঝাইসি তিন হাজার টাকা !!!
আম্ম দোকানদারের দিকে তাকায়া আছে
দোকানদার আমার দিকে তাকায়া আছে
আর আমি আকাশের দিকে তাকায়া আছি
মেঘমুক্ত মাঠ, কর্দমাক্ত আকাশ, সামনে নির্বাচন😶
আমার বোনের বিয়ে হয়েছে দেড় বছর। হাজবেন্ড সহ ঢাকা বাসায় থাকে, বোন জামাই ভাল একটা জব করে, হ্যান্ডসাম স্যালারি।
তাদের ঢাকার বাসার সব কিছু আব্বু আম্মু সেট করে দিয়ে আসছে, শুধু ফ্রীজ বাদে যা যা লাগে সব দিয়ে আসছে, ফ্যান,খাট,টেবিল,চেয়ার, মানে যা যা লাগে সব দিয়ে আসছে। সেটা সমস্যা নাই।
সমস্যা হলো আমার বোনের সব কিছু আমাদের কেন্দ্রিক। মানে তাদের কেন্দ্র হওয়া তো দরকার ছেলের বাপের বাড়ি। কিন্তু কেন্দ্র হয়েছে মেয়ের বাপের বাড়ি ৷ এতে অবশ্য আমার আম্মুর আশকারা রয়েছে।
যত প্রয়োজন, অভাব,অনটন সব আমাদের মেটাতে হয়। ইভেন তারা বেড়াতে আসে, তাদের রিটার্ন বাসের টিকিট ৬৫০×২৳ আমার আব্বুকেই পে করতে হয়। মানে পরিস্থিতিতে পড়ে যায়। আর এটা শুধু একবার হয়নি, যতবার আসে ততবার হয়।
এখানে এসে সব কাজ আমার বাইক দিয়ে করে, এবার সে সামনের সাসপেন্শন এর ওয়েল সিল কেটে দিয়ে গেছে। আর তেল তো আছেই। সেটা বাদ দিলাম। কিন্তু ঢাকা থেকে আসে যখন তখন আমাদের বাড়ি কেন নামবে? তার বাপের বাড়ি নেই? আমাদের বাড়ি থেকে মাত্র ১৫ কিলো দূরে, একই রাস্তায়। তবুও আমাদের বাড়িতেই নামবে।
আমার আব্বু আম্মু অবশ্য আপত্তি করে না। কিন্তু আমার কেন যেন ব্যাপার টা ভালো লাগে না। আমি খুব ছোট একটা জব করছি, আর সরকারি জবের জন্য স্টাডি করছি। সদ্য মাস্টার্স শেষ করলাম।
এই বিষয়ে আমি আব্বুর কাছে আপত্তি করেছিলাম। আব্বু বলেছে তুমি এই বিষয়ে কোন কথা বলবা না। তাই আর বলিনা।
এখন প্রশ্ন হলো- আমি কি ভুল ভাবছি, তারাই সঠিক?নাকি উলটা?
ডিভোর্সের পর যদি মামলা করে থাকে তাহলে মামলা দূর্বল হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে বিচারক আপনার স্ত্রীকে প্রশ্ন করবে, যখন যৌতুক চেয়েছিল তখন মামলা করেন নি কেন!!তখন সবাই বুঝবে এটা যে মিথ্যা মামলা। আপনি ভয় পাবেন না, নিজেকে সবসময় শক্ত রাখার চেষ্টা করবেন, কিছুই হবেনা আপনার। আপনি যদি মামলা মিথ্যা প্রমান করতে সক্ষম হন!তাহলে মিথ্যা মামলা, ষড়যন্ত্রমূলক হয়রানির নারী নির্যাতন এবং যৌতুকের মিথ্যা মামলা করলে আপনি পাল্টা মামলা করুন...
* CrPC Act Section 250
* The Penal Code । Section 211, 250, 191, 193, 209
* নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন - 2000 । 17
এখানে বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি কারও ক্ষতি সাধনের উদ্দেশ্যে এই আইনের অন্য কোনো ধারায় মামলা করার জন্য আইনানুগ কারণ নেই জেনেও মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেন অথবা করান, তবে সেই অভিযোগকারী অনধিক সাত বছর সশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবেন এবং অতিরিক্ত অর্থদণ্ডেও দণ্ডিত হবেন।
* যৌতুক নিরোধ আইন 2018, ধারা 6
মিথ্যা মামলা সংক্রান্ত শাস্তির ৬ ধারায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি অন্য কোনো ব্যক্তির ক্ষতিসাধনের অভিপ্রায়ে ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে এই আইনের অধীনে মামলা করেন বা করান তাহলে তিনি বা তারা অনধিক ৫ বছর মেয়াদের কারাদণ্ড বা অনধিক ৫০ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
মানহানির মামলা করুন...
* The Penal Code ।section 499
* ক্ষতিপূরণ মামলা করুন মিনিমাম 50 লাখ টাকার
* মিথ্যা স্বাক্ষী দাতাদের নামে 10 লাখ করে
মিথ্যা মামলা দায়েরকৃত বাদীর যদি 5 বছরের নিচে জেল হয় তাহলে মামলা হাইকোর্টে তুলবেন। টাকা আপনার একটু খরচ হবেই। সম্মান আগে...
এবার আসা যাক কাবিনের বিষয়ে,
আপনি উকিল কে ধরে কোর্টে বলবেন আপনার সামর্থ্য নাই। আপনি প্রতি মাসে ২/৩ হাজার টাকা করে কিস্তিতে পরিশোধ করতে পারবেন। বাদী পক্ষ এটা মেনে নিতে বাধ্য হবে।
এরপর ২-৩ মাস চালিয়ে বন্ধ করে দিবেন। মেয়ে পক্ষ উকিল দিয়ে নোটিস পাঠালে আবার ২-৩ মাস চালাবেন। আবার বন্ধ করবেন।
"(কোর্ট থেকে নোটিশ আসলে একটা মেডিক্যাল সার্টিফিকেট সাপোর্ট দিয়ে বলবেন গত দুইমাস আমি অসুস্থ থাকায় চিকিৎসা বাবদ আমার ব্যয় বৃদ্ধি পেয়েছে ফলে কিস্তি পরিশোধ করতে বিলম্ব হয়।)"
এক পর্যায়ে মেয়ে পক্ষ নিজেই রণে ক্ষান্ত দিবে। কারন ৩ মাসে সে পাবে ৬-৯ হাজার টাকা। একবার উকিলের কাছে গেলেই তার চেয়ে বেশী খসে যাবে।
কাবিন যদি ৫-৭ লাখ বা তার বেশী হয় তাহলে এই পদ্ধতি ফলো করা যায় (আর হ্যাঁ কাবিন অনুযায়ী টাকার সংখ্যাটা বাড়বে, আপনার উকিলকে বলবেন যত কমানো যায়)।যেন মিনিমাম 5 বছর যেনো কোর্টের বারান্দায় ঘুরতে হয়। কাবিন ব্যব/সায়ী/দের একবারে সম্পূর্ণ টাকা দেওয়া ঠিক নয়।
#কপিপোস্ট
قال النبي صلى الله عليه وسلم: فاذا بلغ فليزوج، فاذا بلغ ولم يزوج فاثمه عليه.
১৪ শত বসর আগে বিশ্বমানবতার রহমত নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অভিভাবকদের আদেশ করে গেছেন: তোমার সন্তানকে বালেগ হওয়ার পর তাড়াতাড়ি বিবাহের ব্যবস্থা করো, যদি বিয়ে না দাও, তারা গুনাহ করলে তোমারা গুনাহের ভাগীদার হবা। (মশকাত)
হে অভিভাবকগণ!!! আপনি আপনার ছেলের ভবিষ্যৎ ভালো চান অবশ্যই, তাহলে তাদের কেনো এমন যঘন্য পাপের রাস্তায় ঠেলে দিচ্ছেন?? যৌবিক পঙ্গু হবার জন্য দায়ী হচ্ছেন???? আপনি যানেন??? আপনার ছেলে মেয়ে বালেগ হবার পর ১৩,১৪ বসর থেকে শুরু করে বিভিন্নভাবে যৌবনের চাহিদা পুরা করে। বিশেষ করে হস্তমৈথুন এ আশোক্ত হয়। আপনি বলুন আপনার সন্তান যদি ১৫/২০ বসর ধরে একাজ করে তাহলে, কী পরিমাণ ক্ষতি হচ্ছে তার। একটু কি বিবেক নাই আপনার। এ রোগ আজ সব মহলেই। মাদরাসা, ভার্সিটি, দীনদার পরিবার, শিক্ষিত পরিবার, ইত্যাদি সবাই আক্রান্ত। বিশেষ করে আমি ঐ অভিভাবকগণকে বলবো, যাদের সামর্থ্য আছে ছেলের পকেট মানি হিসেবে কত টাকা খরচ করেন! অথচ সেই ছেলের জীবন ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে এর জন্য একটু টাকার মায়ায় বা সামাজিকতার ভয়ে মানুষ কি বলবে , আপনি। আপনার ছেলেকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিচ্ছেন। না পারতেছেন তাকে হস্তমৈথুন থেকে ফেরাইতে না পারতেছেন সমাজের ভয়ে বা মানুষ হবে না এই ভয়ে বা খাওয়াবে কি করে এই ভয়ে বিবাহ দিচ্ছেন না তার ক্ষতি করে রেখে যাচ্ছেন। আপনি তো দুনিয়া ছেড়ে চলে যাবেন , কিন্তু আপনার ছেলের দুনিয়া ও আখেরাত সব শেষ করে যাছছেন। আপনি কি সত্যিই তার যোগ্য অভিভাবক??? সারা জীবন তার পরিবারকে নিয়ে অশান্তিতে বসবাস করবে সে নিজেও শেষ তার পরিবারকেও শেষ করলেন।
Specializing in SEO, PPC, and social media marketing
Support AI
তবে, যদি আপনি তার অতীতের ব্যাপারে জানতে চান
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?